==========================================================================================================

Monday, November 23, 2015

Travel to Rangamati - রাঙ্গামাটি ভ্রমণঃ

রাঙ্গামাটি পরিচিতিঃ

পাহাড়ী কন্যা রাঙ্গামাটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক অপার লীলাভূমি। রূপবৈচিত্র-হ্রদের জল-পাহাড় আর অরণ্যের অপার সৌন্দর্যের কোল ঘেঁষে রয়েছে প্রকৃতির রূপসী কন্যা রাঙামাটি। চট্টগ্রাম বিভাগের পার্তব্য চট্টগ্রামের তিনটি জেলার মধ্যে অন্যতম এই রাঙামাটি জেলা। আঁকা-বাঁকা পথ আর উঁচু-নিচু পাহাড় নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে রাঙামাটি। এখানকার লেক, ঝরনা, বিস্তির্ন নীল আকাশ, পাহাড় সর্বপরি আদিবাসি মানুষের সাধারন সহজ-সরল জীবন আপনাকে বিমহিত করবে। এখানে যেদিকে তাকাবেন নজরে পড়বে কেবল পাহাড় আর কাপ্তাই লেকের পানি। বিশাল কাপ্তাই লেকের পুরোটাই যেন অপার মমতায় দুহাত দিয়ে ধরে রেখেছে পাহাড়গুলি। আকাশের মেঘ আর তার নীলাভ আভা খেলা করে লেকের জলে, দূরে পাহাড়ের আড়ালে হারিয়ে যায়, আবার যেন উঁকি দিয়ে দেখে নেয়, কেমন আছে লেক।
Travel to Rangamati









কিভাবে যাবেন:

ঢাকা টু রাঙ্গামাটি অনেক গুলো পরিবহন বাস আছে যেমন: সোহাগ, সৌদিয়া, শ্যামলী, হানিফ, ঈগল ইত্যাদি। আপনি কল্যাণপুর, কলাবাগান বা সায়দাবাদ থেকে রওনা হতে পারেন। ভাড়া ননএসি ৬০০-৬৫০ টাকা, এসি ৮০০-১০০০ টাকা। তবে মনে রাখবেন সময় ও ভ্রমনের দিন গুলিকে সঠিক ব্যবহার করা উচিৎ আর তা রাতে রওনা হওয়াই শ্রেয়। রাতে রওনা হলে (১০-১১ টা) আপনি খুব ভোরে (৬-৭ টা) পৌছে যাবেন রাঙ্গামাটি। এতে আপনার মূল্যবান একটি দিন বেঁচে যাবে। চট্টগ্রামের বিআরটিসি, অক্সিজেন মোড় ও বিভিন্ন বাসস্টেশন থেকেও রাঙামাটির গাড়ি পাওয়া যায়। এছাড়া প্রাইভেট গাড়ি নিয়েও ঘুরে

Friday, November 20, 2015

Travel to Sundarban-সুন্দরবন ভ্রমণ

সুন্দরবন ভ্রমণঃ

একঘেয়েমি ক্লান্ত কর্মময় জীবন থেকে ছুটি নিয়ে বেড়িয়ে আসতে পারেন সৌন্দর্যের লীলাভূমি সুন্দরবনে। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় এ ম্যানগ্রোভ বনে, গাঢ় সবুজের সমারোহে। চারিদিকে শুধু সবুজ আর সবুজের মেলা। হরেক রকমের জীব-জন্তু, পাখ-পাখালি, আর কীট-পতঙ্গ। বঙ্গোপসাগর থেকে ছুটে আসা জলভেজা লবণাক্ত বাতাস। সব মিলিয়ে অসাধারণ একটি জায়গা। 

Travel to Sundorbon-Deer by AR













প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, অ্যাডভেঞ্চার, ভয় ও শিহরণের স্থান সুন্দরবন। জলে কুমির আর ডাঙ্গায় বাঘ। প্রকৃতির অকৃপণ হাতের সৃষ্টি। সুন্দরবনের রয়েল বেঙ্গল টাইগার, চিত্রল হরিণ, সাপ, বানর, মাছসহ নানা প্রজাতির বন্যপ্রাণী পৃথিবী বিখ্যাত। পর্যটকদের কাছে সুন্দরবনের আকর্ষণ তাই দুর্ণিবার।
১লা নভেম্বর থেকে শুরু হয় সুন্দরবনের পর্যটন মৌসুম। পরিবার-পরিজন নিয়ে আপনিও ঘুরতে পারেন জীববৈচিত্র্যে ভরপুর এ বনে।
এখানে সময় কাটাতে পারেন হরিণ দেখে, বাঘ খুঁজে, বানর ও কুমিরের সঙ্গে লুকোচুরি করে কিংবা নির্জন বনের সি-বিচে গোসল ও সাঁতার কেটে।

সুন্দরবনের সীমা ও অবস্থানঃ

বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে বঙ্গোপসাগরের তীর ঘেঁষে খুলনা-বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা জেলার সাতটি থানা এলাকায় সুন্দরবনের মোট আয়তন প্রায় ৬ হাজার কিলোমিটার। বঙ্গোপসাগরের তীরে ৮৯ ডিগ্রি থেকে ৯০ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশ ও ২১.০৩ ডিগ্রি থেকে ২২.৩০ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশের মাঝে সুন্দরবন অবস্থিত। এর মধ্যে বন

Thursday, November 19, 2015

Travel to Cox's Bazar, St. Martin's Island-কক্সবাজার, সেন্ট মার্টিন্স দ্বীপ ভ্রমণঃ

কক্সবাজার পরিচিতিঃ

কক্সবাজার, পৃথিবীর দীর্ঘতম প্রাকৃতিক সমুদ্র সৈকত। এর দৈর্ঘ্য ১২৫ কিলোমিটার। বাংলাদেশের প্রধান পর্যটন স্পট এই সমুদ্র সৈকত। এটি একটি আধুনিক শহর ও সুপরিচিত বন্দর। কক্সবাজার জেলার উত্তরে চট্টগ্রাম জেলা, পূর্বে বান্দরবান জেলা ও বাংলাদেশ-মায়ানমার সীমানা বিভক্তকারী নাফ নদী এবং মায়ানমার, দক্ষিন-পশ্চিমে বঙ্গোপসাগর। এ জেলার আয়তন ২৪৯১.৮৬ বর্গ কি.মি.। দীর্ঘ সমূদ্র সৈকত, ভৌগলিক অবস্থান ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্রের কল্যানে কক্সবাজার বাংলাদেশের গূরুত্বপূর্ণ পর্যটন কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। এ জেলার বঙ্গবন্ধু সাফারী পার্ক, নয়নাভিরাম প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন, সোনাদিয়া দ্বীপ, দেশের একমাত্র পাহাড়ী দ্বীপ মহেশখালী, কুতুবদিয়া দ্বীপ, রম্যভূমি রামূ, রামু লামার পাড়া, বৌদ্ধ ক্যাঙ, কলাতলী, ইনানী সমুদ্র সৈকত, হিমছড়ির ঝরনা, বৌদ্ধ মন্দির, ইতিহাস খ্যাত কানারাজার গুহা, রাখাইন পল্লী দেশ-বিদেশের ভ্রমন পিপাসু পর্যটককে আকৃষ্ট করে। নানারকম জিনিসের পসরা সাজিয়ে সৈকত সংলগ্ন এলাকায় রয়েছে ছোট বড় অনেক দোকান যা পর্যটকদের আকর্ষণ করে। কক্সবাজার বাংলাদেশের সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর স্থান  হিসেবেও বিখ্যাত।
ravel to Cox's Bazar sea beach

কক্সবাজার নামকরণঃ

কক্সবাজার নামটি এসেছে ক্যাপ্টেন হিরাম কক্স নামে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির এক অফিসারের নাম থেকে। কক্সবাজারের আগের নাম ছিল পালংকি। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি অধ্যাদেশ, ১৭৭৩ জারি হওয়ার পর ওয়ারেন্ট হোস্টিং বাঙলার গভর্ণর হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত হন। তখন হিরাম কক্স পালংকির মহাপরিচালক নিযুক্ত হন। ক্যাপ্টেন কক্স আরাকান শরণার্থী এবং স্থানীয় রাখাইনদের মধ্যে বিদ্যমান হাজার বছরেরও পুরানো সংঘাত নিরসনের চেষ্টা করেন। এবং শরণার্থীদের পুণর্বাসনে গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি সাধন করেন কিন্তু কাজ পুরোপুরি শেষ করার আগেই মারা (১৭৯৯) যান। তার পূর্নবাসন অবদানকে স্মরণীয় করে রাখতে একটি বাজার প্রতিষ্ঠা করা হয় এবং এর নাম দেয়া হয় কক্স সাহেবের বাজার। কক্সবাজার থানা প্রথম প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৫৪ সালে এবং পৌরসভা গঠিত হয় ১৮৬৯ সালে।

কিভাবে যাবেন:

কক্সবাজারের সরাসরি গাড়ী চলে রাজধানী ঢাকা সহ দেশের প্রধান প্রধান শহরগুলোতে। যেমন, চট্টগ্রাম, খুলনা, সিলেট, রংপুর ইত্যাদী। ঢাকা থেকে নন এসি গাড়ী আছে

Tuesday, November 17, 2015

AR Travel Book - Bangladesh Travel - Introducing Author(Ansarul Islam):

আমি আনসারুল ইসলাম। নিজের সম্পর্কে বলার মত তেমন কিছু নেই। মধ্যবিত্ত ঘরের খুব সাধারণ একটা ছেলে। শিক্ষা জীবনে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট আর কর্মজীবনেও আপাতত তাই। তবে হবার ইচ্ছে গ্রাফিক্স এন্ড ওয়েব ডিজাইনার এন্ড ডেভেলপার। এবিষয়ে পড়াশোনাও চলছে। ইনশাল্লাহ সফলকাম হবো। ভাল লাগে ঘুরতে, নতুন নতুন জায়গা যেতে। সময় আর সুযোগ হলেই বেড়িয়ে পড়ি অজানাকে জানতে, অচেনাকে চিনতে। বলা যেতে পারে প্রকৃতি প্রেমিক।













অনেক দিন থেকেই ভাবছি এ বিষয়ে কিছু লিখব। শেষ পর্যন্ত শুরু করলাম। আশা করি এখন থেকে নিয়মিত লিখতে পারবো। আমার নিজের অভিজ্ঞতা, বিভিন্ন বই এবং ইন্টারনেটের বিভিন্ন সাইট ও রিসোর্স থেকে লেখতে চেষ্টা করবো।এখন এ পযর্ন্তই, আল্লাহ হাফেজ। বাংলাদেশ ভ্রমণের উপর একটি চমৎকার ভিড়িও দেখুন...

আরো পড়ুনঃ Travel to Sundorbon-সুন্দরবন ভ্রমণ
আরো পড়ুনঃ Travel to Cox's Bazar-কক্সবাজার ভ্রমণ